( অডিও ক্যাসেটের দ্বিতীয় পার্ট লাল মিয়ার ছেলে জয়নালের উদ্দেশ্যে বিস্তারিত শুনতে এখানে ক্লিক করুন)
আমি স্বিকার করলাম, মালেক ভিক্ষা নিতে চায় আমি দান করলাম। তুমি স্বপ্নের কথা যা শুনেছ কানে শুনেছি মনে মনে সেই সপ্ন যে বৃথায় যাবে না বাবা, যে আগের যুগে যে রকম আক্রমন করেছিল, এরকমই ভাবেই স্বপ্নটা ঠিক সেই ভাবে তুমি দেখেছ, সেই স্বপ্নের কথা তুমি প্রচার করে দিয়েছ, যেন আগে দুই তিন জন ছেলে ছিল আর পিছনে পিছনে লোক ছিল, তারা পিছনের লোক ভেগে গেল। আর আমরা এই ভাবে চলে ছিলাম সেই খানে
তুমি রূপ দেখেছিলে যেমন সাহশ মাছ বাবা গো সেই সাহশ মাছ আমিই.ছিলাম যুগে যুগে এই যুগে মানুষ কুলে এসেছি আবার সেই রূপ বিবর্ণ করে দেওয়া হয়েছে। হাতি আমি ছিলাম, সেই হাতি রূপে তুমি দেখেছ, যে ভাবে নবী জন্ম নেয় নাম দিমু কত ?
ক্যাসেট বানাইয়া দিলাম সেই ভাবেই তুমি দেখেছ সেই স্বপ্ন কোন দিন ভুল হতে পারে না বাবা তুমি কোন ভয় পেয়ো না, বাবা তুমি মনের মধ্যে কোন দুঃখ নিওনা ভেঙ্গে বললে আমার ক্যাসেট বুজাই হয়ে যায় বাবা বলব একবার কিন্তু বাবা তুমি স্বপ্নের ঘরে তালা দিলে তখন তুমি, স্বপ্ন আরেকটা যখন তুমি পালঙ্কের শুয়ে চকির মধ্যে ঘুমিয়ে ছিলে আমি চৌকির নিচে ছিলাম, তুমি আমাকে টেনে উপড়ে উঠাইতে চেয়েছিলে, বাবা গো এখনো আমাদের উপড়ে উঠা হয় নাই। যখন আমরা একত্রে হবো তুমি দেশে আসবা আমরা একত্রে হবো, সেই দেশে কি রাষ্ট্র কি ভাবে চলছে কি আইন চলছে সেই দিকে যখন বই পড়বে জানবে শুনবে স্বপ্নে খেলাবে আর বই বানাইয়া দিছি বইয়ের মধ্যে কিন্তু রাষ্ট্র গুলি আসবে ঠিক কি না সমস্ত পরিক্ষাতেই যখন আসা হবে বাবা তাহলে আমরা আমরা একত্র হয়ে গেলে সারা দুনিয়া আবার লোকে জানবে, শুনবে বাবা গো আর আমি বলব কত ? জীবনের মত কইরাও শেষ নাই বাবা কিন্তু তুমি সেই কারাগারের জয়নাল আমি সই দিয়েছি টিপ দিয়েছি, এই মালেক সারা দুনিয়ার মালিক ছিল। মালিক সে নষ্ট করে দিয়েছে, সে মালেক এখন বিপদে পড়েছে বাবা। তোমার টাকা সে টাকা আমিই দেব কোন দিন দুঃখ করবে না বাবা গো, তার জন্য চিন্তা করবেন না বাবা গো, আমি আর বলব কত, জান দিয়ে তুমি শোধ করে টাকা ওঠাইয়া দিও মালেকের, আর বিদেশ থেকে আসবার আগে দিতে পার তো দিলে আর না পারলে নাই যখন তুমি বাড়িতে আসবে তখন টাকা যে প্রকারে পারে টাকা ওঠাইয়া দেওয়া হবে বাবা, আপনাকে ঠকানো হবে না এই মনে মনে চিন্তা বাবা, সারা দুনিয়া যেমন আমরা টাকা কিছুই না, সারা দুনিয়া যেমন আমরা একত্রে চিন পরিচয় দিতে পারি, এই মানুষ গুলিই আর কোন দিকে রাজ রাজা একত্রে হইতেছে, বাদশাহী ছেড়ে দিয়ে আবার প্রতেক্যে বিখারীর বেশে যাইতেছে আপনার সেই খানেও রাষ্ট্রে কইতেছে কানে শুনতেছেন, ভুল করতে পারবেন না বাবা তাহলে এখন এই যুগে থেকে আমরা যেমন উদ্ধার হইতে পারি, প্রত্যেকের লগে চিনা পরিচয় স্বপ্নের ঘরে, জাইন্না শুইন্না একাত্র হইতে পারি, সেই কাহিনি আপনি দিয়েছেন শেষ কাহিনি দিয়েছেন কিন্তু নাম বলব কত, দুই বার শেষ কাহিনি দিয়েছেন, আমরা যেমন এরকম কান্না কাটি করে একাত্র রাষ্ট্র ঠিক করি আমরা যাইতে পারি সেই দোয়া চাই । প্রত্যেকের জন্য আপনার কাছে দোয়া চাই আমিও দোয়া করি আল্লাহ রাসুল কুদরতে যেমন কবুল করে সারা দুনিয়া যেমন হইতে পারে, বাবা গো যেই দিন আমি পাড়ের ঘাটে বসাইয়া দিয়ে ছিলাম আমি বলে ছিলাম বাবা গো তুমি সারা দিন বসে থাকবে সন্ধ্যা হলে আসরের টাইম হলে একজন আসবে সেই তোমাদের খোরাক নিয়ে আসবে আমাদের খাটনি লাগবে না বাবা, নিজে বেয়ে পাড় হয়ে যাবে আবার সেই দিয়ে যাবে খোরাকের টাকা। বলে ছিলাম বাবা সে ঘাটে তুমিই বসে ছিলে, সেই আগের যুগে আর এই যুগে একই কথা যুগের বিবরণ আমি বলব কত বাবা গো মনের মধ্যে কোন দুঃখ নিওনা কষ্ট নিও না, প্রত্যেকেরে মাফ করে দিও, কিতাবে লেখা আছে ইমাম হোসেন মাফ করে দিবে না, প্রত্যেকে ইমাম হোসেনের দায় নেবে, নবী কিন্তু ইমাম হোসেনের পুত্র জয়নাল সে মাফ করে দিবে আগের কথা সেই কাহিনি এই যুগে আরম্ব হয়েছে সারা দুনিয়া জোড়া কলঙ্কের ঢোল
সারা দুনিয়া বাবা গো আমরা একাত্র হয়ে যেন বাজাইতে পারি, ধর্মের ঢোল বাজাইতে পারি
সারা দুনিয়া যেমন শান্তি পাইতে পারে এই দরকার
টাকা পয়শা কিছুই না।
তোমার ভাইকে তুমি দেখেছ আর টাকার কথা বলব কি, যা আমাদের কিসমতের বাটে আছে তাই হবে। সংক্ষেপে আমি বলতেছি বাবা আমাদের কিসমত বাদ সেটা আমাদের ভাগ্য পরিক্ষা, এই যুগে ধরা দিতেই হবে, টাকার জন্য চিন্তা করবেন না, কিন্তু দ্বীনের জন্য, দ্বীন দ্বীনা দ্বীন মোহাম্মদিন নাম করো শাই আখেরী নবী দ্বীন পয়গম্বর, এই যুগে শেষ আখেরী নাম রাখা যায়, যখন না কি বিদায় হয়ে যায় ইমাম হোসেন মক্কা ছেড়ে দিয়ে যায় সেই সময় কি বলে ছিল, বাবা গো সেই কথা আখেরী ছালাম লও ওহে নানা জান, তোমারই হোসেন যায় কারবালার ময়দান, কারবালার ময়দানে যাইয়া দিবে গলা কাটাইয়া, কাদবে সারা দুনিয়া হোসেন হোসেন করে কাদবে সারা জাহান, (এখানে কয়েকটা কথা বুজতে পারি নাই)
নবীই সাপ নবীই বিচ্ছু
নবীই চৌকিদার, নবীই জোতা সেলায়
আবার নবীই শাহস মাছ
নবীই সব কিছু এক হয়ে সব কিছুর খেলা খেলাইতেছে
সেই কায়ার স্বপ্ন তুমি দেখেছ, তাতে ভয় পাবা না, এই যুগে আর ভয় নাই। ধর্মের ঢঙ্কা যেমন আমরা বাপ বেটা মালেক একাত্র তিন জন হয়ে এখানেই আর এই দুনিয়া কিছু করতে পারবে না, কুদরত জয়নাল আমার, তোমার মধ্যে ঈমান আসতেছে, কুদরত জয়নালের মাথা সে সময় থাকবে না, যে মালেক আগে ছিল সেই মালেকই এখানে এসে পৌছাইছে আর থাকবে না যেই খানে না কি বলেছে সিঙ্গায় ফুক দিবে সারা জাহান চূর্ণ্য হয়ে যাবে সে ও আমাদের ঘরে, বাবা গো কালু নাম সেও আমাদের ঘরে, চিন্তা করবেন কি ? আর চিন্তা করার কোন কারন নাই, বাবা গো যে ফুক দিবে সেই আমাদের ঘড়ে বাবা গো আমি নাম বলব কত, এই পর্যন্তই বিদায় বাবা, বাবা গো এখনো আপনার স্বপ্ন গুলি বাকি রয়েছে বাবা গো, এখন ওঠাইয়া তারাতারি সে বিদেশ থেকে মক্কা থেকে যেমন আগে মক্কা ছিল মক্কা ছিল কারাগারে, এই কারাগারে এইটার নাম চাকরী, সেই কারাগারে তোমাকে পাঠাইয়া দেওয়া হয়েছে, তুমি বেড়াইতে গিয়েছ বাবা আর কিছু টাকার মনে করবা না যে আমি টাকা কামাই করে আনতে পারলাম না এই দুঃখ কোন কিছুই নাই ভাগ্যের কথা তুমিই বলেছে ক্যাসেটের মধ্যে যে ভাগ্যের ফলা ফল এই যুগে যেমন পাওয়া যায়, এই ভিক্ষাই চাই বাবা, জীবন ভরা কইলে ফুরাবে না।
হে মালিক তুমি কুদরতে আর কোথায় থাকবে লুকাইয়া চীরদিন লুকাইয়া থাকলে জীবনের মত কান্না হবে না, হে জয়নাল ইমামের ইমাম হোসেন আমি বলব কত এই জন্যই সেই বইয়ের মধ্যে লেখা নাম গুলি আজ অব্দি নাম গুলি বলতেছি নাম বললে আমার ক্যাসেট বুজাই হয়ে যায়।
বাবা আমি বলব কত অপর পৃষ্টায় আমি বলব এখন আমি আপনার কাছ থেকে বিধায় নিতেছি বাবা যেমন আমরা একত্রে হতে পারি তুমিই বলেছে বাবা আমি বিদেশ গেলে ফিরে এসে দেখব কি সে জবান আমাকে দিয়া যাও আমিও দিয়েছি বাবা যেই প্রান্তেই থাকো না কেন আবার ফিরে এসে দেখা হবেই হবে, না হইলে এই যুগে কেন আমরা মাইর কিল খেয়ে ছিলাম, কেন ইটা চাকা গোবর ধুলা খেয়ে ছিলাম, কেন তুমি নদীর পাড় বসে ছিলে, নদীর পাড় বসে ছিলে, তাইলে সেই বসার গান শুনেছি কানে আমি সন্তুষ্ট হয়েছি কোন দুঃখ নাই মনে, আমি এই পর্যন্ত ইতি দিলাম, আপনার ভক্ত বৃন্দ আর কমু কত সারা দুনিয়া যত ভক্ত বৃন্দ আছে যেই খানে সকলের চরণে যেমন ছালাম পৌছতে পারে এমনি ভাবে দয়া কর আমি ভিক্ষা চাই তোমার দরবারে, হাজার হাজার কত কমু সারা দুনিয়ায় যেমন ছালাম পৌছতে পারে সকলেই যেমন একাত্র হওয়া যায়, এমনি ভাবে মাথা ঠুকে ক্ষমা কর, আজকে যেমন আসতে পারে এই সংসারে, আজ কে যেমন বাতাস সেই রিতি মতই চলতেছে বাতাস বন্ধ হয় নাই আর একবারে বাতাস জোড়েও আসে নাই মেঘের জন্য দিয়ে ছিলাম, কালু আর রাফিল বলে ছিল, যখন নাকি রেডিওর মাথা কত কমু রেডিওর মাথা উপরে দেয় বাশের মধ্যে লাগায় সে সময় বলে ছিল বৃষ্টি আসবে কাগজ পেচাই আমি বলছি ওশের (কুয়াশা) জন্য, ঐ রাফিলই বলছে ওশ তো পড়বে মেঘ না আসলে, তাইলে ওশ পড়বে, আর এই ওশের জন্য কাগজ সেই খানে পেচাইয়া দিয়াছে তাইলে বৃষ্টি আসবার প্রায় প্রায় মানুষই বলেছে বৃষ্টি আসবে তাইলে সেই বৃষ্টি বন্ধ হয়ে গিয়েছে নুর নবী কিন্তু বাতাস রিতিমত চলেছে, এরকম বাতাস ঠান্ডা না থাকলে উম্মত যেন কুদরতে নবীর উম্মত যে বাচবে না এই জন্য সেই বাতাস সেই আইন এখন পর্যন্ত রিতি মত চলছে আমি বৃদ্ধ কমু কত ? আপনেই খবর যাবে সেই খানে, আজকে কয় দিন ধরে আরম্ব হইছে পশ্চিম উত্তর দিক থেকে বাতাস এরকম বেগে চলে যাবে, আমি আর বলব কত, বাবা আমি ইতি দিলাম, কথা কইলে কথার কোন মাথা নাই, আমি প্রত্যেকের কাছে ভিক্ষা চাই। জীবনের মত কান্দনে বেহেস্ত যাবে, সকলে যেন আমরা একত্রে চিহ্ন হতে পারি।
মায়ের ঘরে নবী সন্তান জন্ম নিয়ে ছিল
আপনারাও মায়ের ঘরে নিয়েছেন যার যার মা
লাল মিয়া ও মায়ের ঘরে নিয়েছে
এই জীবিত মানুষ গুলি নবী
নবী বলে স্বীকার করলেই সারা দুনিয়া হবি
আর কোন গন্ডগোল নাই মূর্তি পুজা করার ক্ষমতা নাই। অল্প কথায়ই বেশি হয়ে যায় অল্প গুড়ে যদি চা মিষ্টি হয় বেশি গুড় দিয়ে লাভ কি ? অল্প মসলায় যদি সিন্নি পাক হয় আর বেশি মসলা দিয়ে লাভ কি ? বেশি হলুদ দিয়ে তিতা হয়ে যায়, বেশি মরিচ ঝাল দিলে খাওয়া যায় না, এ রকম রিতিমত লেগেছে, মায় যেমন তরকারীতে লবন দেয় বেশি দিলে খাওয়া যায় না কম হইলে ভাল লাগে না। রিতিমত আমরাও চাই রিতিমত একাত্র যেমন হইতে পারি সবাই সারা দুনিয়া, এই ভিক্ষা চাই জয়নাল বাবা, সেই নামে নাম সেই নামেরই জয়নাল সেই লাল মিয়া নাম উমর মিয়া কাঠের তলোয়ার নিয়ে যুদ্ধ করেছে কাগজের ঢাল সেই উমর মিয়ার ঘরের লাল মিয়া, যিনি এই যুগে সমস্ত যুগের দুঃখ গুলি খন্ডন হয়ে গেছে, এই যুগে উমর মিয়ার ঘরের লাল মিয়া
এই যুগে যেমন লামে আলিফ লুকাইছে
লামে আলিফ সত্য কথা কইলেই বের হয়ে যাবে।
..আর মারফত থাকবে না
সমস্ত শরিয়ত যে কথা আমরা বুজি সেই কথা থাকবে
আর যেই ভাষা না বুজি সেই ভাষা দুনিয়া থেকে ওঠে যাবে
আল্লাহ রাসুলের কুদরতে এক লক্ষ চব্বিশ হাজার
পয়গম্বরের কুদরতে ওঠে যাবে
ঘুমাইলে রূহ লগে থাকে না, সমস্ত বের হয় যায়, আর জিন্দা হইলেই রুহু গুলি আইসা যার যার কাম করে, মানুষ রূপে চলতে আছে এই সংসারে, না বুইজ্জা অন্যায় যার যার ভুল সে সে করে, এই জন্যই যাবে যাহার নাম দোজখ আমি যা খাই নাম টা হচ্ছে গরু ঘোড়া বকরী কত কমু, মোরগা মুরগী রান্না হইলে মুরগার মাংস দিয়ে ভাত খাই এই মেলার পরে। এই তো যারা যারা ছিল তাগো লইয়াই খাই।
এই খানে বলা আছে মোট সারা দুনিয়ায় একটা বাংলা থাকবে
সেখানে আযান দিবে এক সেকেন্ডে সারা দুনিয়ায় আযান চলে যাবে
যার যার ঘরে ঘরে মেয়ে পুরুষ সহকারে
সব জাতীয় নামাজে দাড়াবে
আমি আইন গুলি বলব কত ? এই পর্যন্ত বলা হল
বাবা গো সেই মসজিদের মধ্যে অল্প কয়জন মানুষ থাকবে
আর সারা দুনিয়া এক জামাতে নামাজ হবে
কিতাবে পূরণের কথা রয়েছে লাল মিয়ার মুখের কথা নয়
এই যুগে সমস্ত থুবাইন্না কথা বললে এখন সময় চলে যায়, যেন বেশি কথা বলার দরকার নাই, অল্প কথায় যদি বুজানো যায় তাহলে আর বেশি কথা লাগবে না, শুধু রেডিওর মধ্যে বই চলে গেলেই (এখানে কয়েক টা কথা বুজি নাই ) যে রেডিওর মধ্যে রাষ্ট্রের মধ্যে ধরলে গর্ভমেন্টের কাজ করো এই বই যদি গর্ভমেন্টের হাতে যায় আর কথা বিচার করে ধরে, সেইখান থেকে রাষ্ট্র আবার ঠিক হয়ে আমার বাংলায় আসতে পারে, তার জন্য চিন্তা করবা না এই সংসারে হয়ত বাংলার বাংলার মধ্যে রেডিওর মধ্যে গেলে এরশাদ ধরলে এরশাদে এই বইটা উঠাইয়া দিলে রাষ্ট্র ঠিক হয়ে যাবে আর কোন গন্ডগোল নাই আমাদের ও গন্ডগোল করতে হবে না বাবা, আপনার ও যুদ্ধ করতে হবে না যেই স্বপ্ন দেখেছেন যে পিছের লোক বেগে গিয়েছে আর এই ভাবে হাওয়া হয়ে গিয়াছে, আবার পিছনে চেয়ে দেখ উত্তর পশ্চিম কানি দিয়া দরজা সেখানে বিছরাইতে বিছরাইতে তালাশ কইরা চেয়ে দেখ আমি শোয়া আমায় বলছো বাবা, তয় বাবা আমি বিশ্রাম করতেছি একটু বিশ্রাম করে নেই এখন ওঠবো না, আপনেও স্বপ্নের মধ্যে সেটা লাল মিয়ার কানে শোনাইয়াছেন, বাবা গো শুইনা সন্তুষ্ট হইলাম, এখন সেই উত্তর পশ্চিম দিকে দরজা দিয়া যেমন ঘর ওঠানো যায় এই আমি দোয়া চাই। আমি যেন সে জায়গায় শুইতে পারি বাবা গো তোমরা যেন দেখতে পার এরকমই চাই আমি, বাবা কবর টা আগে সাজানো চাই এই তো আমার ভিক্ষা আর কিছুই দরকার নাই, বাবা এই পর্যন্ত ইতি দিলাম।
আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর, আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া নাবি আল্লাহ তুমি মাফ কর, আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া জালিলু, আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া ছাত্তারু আচ্ছালামু আলাইকুম আবু বক্কর সিদ্দিক, আচ্ছালামু আলাইকুম ওসমান গনি, আচ্ছালামু আলাইকুম আব্দুল কাদের জিলানী, আচ্ছালামু আলাইকুম তৈয়ম, আচ্ছালামু আলাইকুম তাহের, আচ্ছালামু আলাইকুম বিল্লাল, আচ্ছালামু আলাইকুম ইসমাইল, আচ্ছালামু আলাইকুম ফাতেমা জান্নাত যার নাম, আচ্ছালামু আলাইকুম ইমাম হাসেন, আচ্ছালামু আলাইকুম ইমাম হোসেন, আচ্ছালামু আলাইকুম উমর মিয়া, আচ্ছালামু আলাইকুম আবু হামজা, আচ্ছালামু আলাইকুম আবু তালেব, আচ্ছালামু আলাইকুম আয়নাল হক আচ্ছালামু আলাইকুম মুনসুর হেল্লাল, আচ্ছালামু আলাইকুম শেখ ফরিদ, আচ্ছালামু আলাইকুম বোয়ালী কলমদার, আচ্ছালামু আলাইকুম নিজামুদ্দিল আউলিয়া, আচ্ছালামু আলাইকুম গাজী, আচ্ছালামু আলাইকুম কালু, আচ্ছালামু আলাইকুম জুলহাস, আচ্ছালামু আলাইকুম খাজা খোয়াজ খিজির, আচ্ছালামু আলাইকুম লাইলী, আচ্ছালামু আলাইকুম মজনু, আচ্ছালামু আলাইকুম শিরী, আচ্ছালামু আলাইকুম জুলহাস, আচ্ছালামু আলাইকুম বোলহান, আচ্ছালামু আলাইকুম বইদ্দা জামান, আচ্ছালামু আলাইকুম ছবরে মুলুক আচ্ছালামু আলাইকুম ইশাহ, আচ্ছালামু আলাইকুম জুলেখা
আচ্ছালামু আলাইকুম একলাখ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর যে যেখানে থাকো না কেন কেহ পাথরের ভিতর, কেহ ফুলের ভিতর, কেহ গাছের ভিতর, কেহ মাছের ভিতর সর্বময় সব জায়গায় নাম বলব কত, সকল যেমন একত্রে এই যুগে মায়ের গর্ভে জন্ম হইয়া একত্রে আসতে পারে এমনি ভাবে দয়া চাই।
সারা দুনিয়া হাওয়া বাতাস তুফান চান সূর্য্য প্রত্যেকের কাছে ভিক্ষা চাই, সারা দুনিয়া যেমন একত্রে হইতে পারি, কুদরতে যেমন আসা যায়, বাদশাহী যেমন ঠিক হয়ে যায় এই ভিক্ষা চাই কুদরতের হাতে, আমি কুদরতের কাছে পা ধরে মাফ চাই তারাতারি যেন কবুল হয়ে যায়
সমস্ত জীবিত মানুষগুলি নবী
ঘরে ঘরে ফাতেমা, যার যার পোলা মেয়ের নাম ইমাম হোসেন
খালি আমাদের শুধু একটা নাম না
যার যার নিমাই সন্ন্যাষীর ভাষায়
নিমাই সন্ন্যাষীর মার মত মানলে মায়েরে
প্রত্যেকের নামই নিমাই সন্নাষী ঘরে ঘরে কোন ভুল নাই
যেমন যিশুখৃষ্ট যেরকম মাইর খেয়েছে প্রত্যেক ভাষায় কিতাবে শাস্ত্রে ঘরে ঘরে যিশুখৃষ্ট আমরা আমরাই এই দুনিয়ার মধ্যেই সব কিছুর ন্যায় অন্যায়ের বিচার হবে, খাওয়া পড়ার বিচার হবে, যে যে অন্যায় রাস্তায় খেয়েছে সে অন্যায় রাস্তায় চলে যাবে, আর কোন গন্ডোগল থাকবে না, বাবা গো আমি ভিক্ষা চাই।