বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
এই কথা গুলি যখন হাটতে, বসতে, খাইতে, শুইতে, হাল বাইতে, জাল বাইতে, মসলা বাটতে, তরীতরকারী কুটতে, গাছ থেকে ফল পারতে, গাছ লাগাইতে জিকির হালের মত সারা দুনিয়ায় সর্বক্ষন যখন পাঠ করতে বলবে তখন আল্লাহ ও রাসুল খুশি হবে। এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর খুশি হবে। এই দোয়া পড়ে আর দোয়া নাই আমরা দোয়া চাই।
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম, ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর।
এই দোয়া পড়ে আর দোয় নাই আমরা দোয়া চাই
বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
মুরশিদ, মাগরেব, সানাল, জুনাল, আকাশ, পাতাল, এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর হাজী গাজী সকলের চরণে ছালাম জানাই আজই। দয়া করো মোরে কুদরতের জোরে সব কিছু করতে পার এ সংসারে, নুর নবী ভাই তোমার ধর্মের দোহাই, তোমার কুদরতের পা ধরে মাফ চাই। কুদরতে মাফ কর মোরে, ঈমান দাও বেঈমানেরে, আবার যেমন রাজনীতি ঠিক হইতে পারে। কুদরতের জোরে কথা বাতায়ে দাও অন্তরে যেমন কোন ভুলত্রুটি না হয় দুনিয়ার উপড়ে। দিনের পর রাত্রে বন্দি কি করতে আইলাম? কি করি? কোথায় যাই? কোথায় যাব? সব জায়গায় তোমার বাদশাহী কোন জায়গায় কম নাই আকাশ পাতাল নদী নালা বানাইয়া কুদরতে করিতেছ খেলা নুর নবী। কুদরতে গাছের গোড়ে থেকে ফল দিতে পার, মায়ের উদরে সন্তান বানাইতে পার কুদরতে চান সূয্য আকাশে উঠাইতে পার। কুদরতে গরু, ঘোড়া, ভেড়া, বকরী, পশু, পাখি, জীব জানোয়ার, গাছ-গাছরা, মাছ সমস্ত তোমার কুদরতে তৈয়ারী। সকলেই তোমাকে ডাকতেছে সকলেই তোমার উম্মত উম্মতকে শাফায়ত করবে বলে স্বীকার করে ছিল।
কোরআনের উপড় লিখে ছিলে কোরআন অনুযায়ী তুমি তোমার উম্মতের আশি হিজরীর পর এ যুগে স্বয়ং তোমার উম্মতেরে শাফায়ত করতে ভিশন করে, না করলে উপায় নাই। নুর নবী তুমি তোমার উম্মত। সব জায়গায় গাছের পাতা লতা বলিতেছে মোহাম্মদ রাসুল মানব জাতী সারা দুনিয়া করে দিয়েছি ভুল, স্বপ্নে জানাও ঘরে ঘরে সারা দুনিয়া যেমন জানতে পারে। স্বপ্নেই হেদায়েত কর তুমি তোমার উম্মতেরে, স্বপ্নেই ভুল ভাংবে, সারা দুনিয়া যেমন ভুল ভাংতে পারে তবেই তো হিন্দু, মুসলমান মৌলভী, মুন্সি, পীর, ফকির, সাধু, সন্ন্যাষী মারামারি কাটা কাটি গন্ডগোল হবে না এ সংসারে।
নুর নবী তুমি তোমার উম্মতের রোগতার বেমার আজার, বিষ, ব্যাথা, বিতলা বসন্ত সর্দি কাশ, মামলা, মোকদ্দমা, দাঙ্গা-হাঙ্গামা, চুরি, ডাকাতি, মেঘ, তুফান, রোদ্র, এ সমস্ত গজব তুমি তোমার উম্মতের উপড় নাজিল করে দিয়েছ যাকে বেমার বলে।
নুর নবী তুমি তোমার কুদরতের হাত লাগাও, তুমি মার উদরে সন্তান বানাও মা বলতে পারে না। গাছের গোড়ে থেকে ফল দাও গাছে টের পায় না। গাভির ভিতরে দুগ্ধ দাও গাভী টের পায় না। হাসমির ভিতরে ডিম বানাও হাসমি টের পায় না। এমনি ভাবে কুদরতের হাত লাগাও সারা দুনিয়া বিস্তার। এই যে ভাত, মাছ তরিতরকারী, আম কাঠাল, গরু, ঘোড়া, ভেড়া, বকরী, ধান, চাউল, হলুদ, মরিছ, পিয়াজ, রসুন কত কমু সর্বময় সব জায়গায় তোমার কুদরতের হাতের তৈয়ারি ঔষুধ এগুলি বিশ্বাস কইরা খাইলে রোগ দুরে যাইতে পারে তবুও ডাক্তার কবিরাজ দিয়াছ। তোমার দ্বারা কিছুই লাগবে না এ সংসারে এগুলি তোমার কুদরতের হাতের বানানো ঔষুধ, এগুলি বিশ্বাস কইরা খাইলে রোগ দুরে যাইতে পারে তবেই তো শান্তি পাইবে তোমার উম্মত এ সংসারে। নুরনবী তুমি তোমার উম্মতের রুজি রোজগার বরকত সমস্ত তুমি তোমার কুদরতে দান কর, আবার যেমন ভাতে মানুষ বিছরাইতে পারে, এমনি ভাবে ধন তোমার কাছে রয়ে গেছে, তুমি দয়া কর, আমি তোমার উম্মতের জন্য ভিক্ষা চাই। তুমি পাক মুখে বলেছ, শেষ জামানার উম্মতের কি উপায় এখন যদি আমি স্বর্নের পাহাড় ভেঙ্গে খাই। ইমাম হাসেন, ইমাম হোসেন, ফাতেমা, শের-আলী স্বয়ং তুমি নিজে না খেয়ে উম্মতের জন্য রেখে দিয়েছে, ধন, রত্ন, লজবের মানিক, খেত খামারী, সিন্দুক, বন্ধক, থালা, বাসন এমনিতে তেলের খনি আজ অব্দি উম্মতের দান করতেছে। পুকুর পুশকুনি জায়গায় জায়গায় রয়ে গেছে ডাক দিলেই পাওয়া যাইতো, তোমার উম্মতে চুরি, ডাকাতি, অন্যায়-অত্যাচার জুলুম কইরা যাইতেছে এ জন্য চাপাইয়া দিয়াছ। এ যুগে কি প্রকারে দিবা স্বপ্নে জানাও ঘরে ঘরে সারা দুনিয়া যেমন জানতে পারে, স্বপ্নেই জানাও ঘরে ঘরে সারা দুনিয়া যেমন দেখতে পারে স্বপ্নেই যেমন সারা দুনিয়ায় ঘরে ঘরে পাইতে পারে। তবেই তো আগিলা জামানা হয়ে যাবে, কোন অভাব থাকবে না। আমি ভিক্ষা চাই তোমার উম্মতের জন্য, এ যুগে তোমার উম্মত কে দিতেই হবে।