চলার নিয়ম দোয়া

বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর

তুমি দয়া কর, তুমি শান্তি দাও

তুমি বাচাও, তুমি বাচানে ওয়ালা

তুমি রহমত করনে ওয়ালা

তুমি আহসান করনে ওয়ালা

তুমিই শাফায়ত করনে ওয়ালা

তুমি ব্যতিত কেউ শাফায়ত করতে পারবে না।

হে আল্লাহর রাসুল তোমার কুদরত বড়

কুদরতে তুমি যা ইচ্ছা তাই করতে পার

তবুও আমি মাফ চাই তোমার দরবারে, তুমি মাফ কর

কুরআনে লিখিয়াছ তোমার নাম রাহমানির রাহিম

তুমি সারা দুনিয়ায় রহমত নাজিল কর।


এ দোয়া অর্থাৎ উপরোক্ত কথা গুলি বর্তমানে সত্য আউলিয়াদের যুগে, হাটতে, বসতে, খাইতে শুইতে হাল বাইতে, ঝাল বাইতে, মসলা বাটতে, তরীতরকারী কুটতে, গাছ লাগাতে, গাছ হতে ফল পারতে, ঘরে প্রবেশ করতে, ঘর হতে বাহির হতে, মোট কথা পার্থিব সকল সৎ ও প্রয়োজনীয় কাজে সারাক্ষন জিকিরের ন্যায় পাঠ করতে হবে। এই কথা গুলি বলে নবী আবু জেহেলের ভয়ে মক্কা হতে মদীনা তের দিনের রাস্তা তের কদমে যান। প্রত্যেক কদমে একটি করে মঞ্জিল হয়। এই কথা বলে নবী যাবেরের বাড়ীতে দুই ছেলে জিন্দা করেন। বিবি ফাতেমা কুলসুমের বাড়ীতে এক ডেগ খানা মদীনার সবাই কে খাওয়ান। বর্তমান যুগে এ কথা বলে ভাত খেলে অল্প ভাতে পেট ভরবে। বিনা ঔষুধে রোগ হতে আরগ্য পাবে। গাছে ফল হবে নদীতে মাছ হবে, জমিনে বরকত হবে। জিনিষের স্বাধ গন্ধ আবার ফিরে পাবে। খিল ক্ষেতে ধান হবে, ভাতে মানুষ খুজবে। গরু পর্যন্ত ভাত খাবে। আজরাইল অবসর পাবে বাপের আগে সন্তান মরবে না।

এনাম ভুল করিলে পরবি ফেরে

হারাবী দুই কুল নবী দ্বিনেরই রসুল

এ নাম হয় না যে আর ভুল।