**নামাজ**

শুনেছি কুরআনে বান্দার গোনাহ মাফ হবে না নামাজ বীনে

বট বৃক্ষ তরু লতা সবই জ্যান্ত কয় না কথা

সময় মত নোয়ায় মাথা ভক্তি করে আল্লাহ রাসুল

এবার সারা দুনিয়ার সবাইকে নিদৃষ্ট সময়ে মাথা নোয়াইতে হবে, আর নইলে পুলিশের বারি খেতে হবে। এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর এ যুগে মানুষের কুলে তারাই হবে এ যুগের পুলিশ।


এ যুগে আল্লাহ রাসুল দুটি নাম

ভাত এবং পানি

বিছমিল্লাহ শরীফ এবং সুরা ইখলাছ

এই ছয়টি জিনিষ প্রধান থাকবে

নামাজ পড়া কথাটা ছাড়তে হবে। নামাজ আদায় করা বলতে হবে। কারন কুরআনে বর্ণিত আছছালাতু যাকাত অর্থাত নামাজ যাকাত দাও, নামাজ আদায় কর। নবী আবেুজাহেলের ভয়ে ভেড়া গুহায়ে যে নামাজ আদায় করে ভয়ঙ্কর বিপদের হাত থেকে রক্ষা পান এ যুগে সে নামাজ আদায় করতে হবে।


নামাজের নিয়ম কানুন

নামাজ পাচঁ ওয়াক্ত - (১)ফজর- ছয় রাকাত। (২) যোহর- বার রাকাত। (৩) আসর- আট রাকাত। (৪)মাগরেব- সাত রাকাত। (৫) এশা- পনের রাকাত।


কয়েকটি শর্ত

(১) সমস্ত নামাজ গুলি সুন্নত হবে, ফরজ এবং নফল থাকবে না। ছোট সুন্নত এবং বড় সুন্নত একত্রে সুন্নত হবে। কারন বাপ আল্লাহ আর মা রাসুল, মার কাছে বাপের খবর


নবী কে ডাকলেই আল্লাহ কে পাব

আল্লাহর নূরে নবী তৈয়ার

নবীর নূরে সারা জাহান তৈয়ার

আমরা ডাকব নবী কে, নবী ডাকবেন আল্লাহ কে


আল্লাহর বড় ফরজ হল জীবন বাচান। ভাত খেয়ে জীবন বাচাই এটাই আল্লাহর বড় ফরজ আদায় হয়। নবীর সুন্নত আদায় করলে নবী কে লাভ করতে পারব।


নবী কে লাভ করতে পারলে

নবীর দ্বারা আল্লাহ কে লাভ করতে পারব

নবী ছাড়া আল্লাহ কে লাভ করতে পারব না।


(২) সমস্ত নামাজ গুলি বিছমিল্লাহ শরীফ ও সুরা ইখলাছ

এই দুটি সুরা দ্বারা আদায় করতে হবে।


(৩) সিজদার স্থানে পিতা মাতার চরণ রাখতে হবে।

পিছনে মালেকুল মউতের ভয় রাখতে হবে।

নামাজ আদায় করা মানে আল্লাহ রাসুলের সংগে কথা বলা।


(৪) পাটির দোয়া-বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

ইন্নি আজি ফাতারা ছামাঅতি আল আরদা হানিফাও অমা আনা মিনাল মুশরেকিন।

(৫) রুকুতে বলতে হবে- একবার আল্লাহ রাসুলের চরণে হাজার হাজার ছালাম জানাই। রুকু হতে আল্লাহু আকবার বলে সোজা আলিফের মত দাড়িয়ে সেজদায় যেতে হবে। (ছামিআল্লাহ হুলিমান হামিদা বাদ যাবে ) আল্লাহু আকবার বলতে হবে।


(৬) সেজদায় বলতে হবে- একবার আল্লাহ রাসুলের চরণে কুটি কুটি ছালাম জানাই।


(৭) প্রথম বৈঠকে বলতে হবে- বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আত্তাহিয়া অতৈবাদ আচ্ছালামু আলাকুম ইয়ারাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর।


(৮) শেষ বৈঠকে বলতে হবে- আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর, আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর।


(৯) ডানে বামে ছালাম ফিরাতে হবে না। কারন আল্লাহ যখন ফেরেস্তাগন কে আদম কে সেজদা করতে বলে ছিলেন, তখন সব ফেরেস্তা সেজদা করে ছিল, কিন্তু মকরোম আবেদ সেজদা করেনি। তাই সব ফেরেস্তা ডানে বামে তাকিয়ে দেখেছিল যে মকরোম আবেদ সেজদা করল কি না ?