**নিম্নরূপ ভাবে নামাজ আদায় করতে হবে**

ফজর (ক) প্রথম চার রাকাত সুন্নত- প্রথমে নামাজের স্থানে দাড়িয়ে বলতে হবে।

বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। ইন্নিআজি ফাতারাছছামাতে অল আরধা হানিফা অমা আনা মিনাল মুশরেকিন।

তারপর- বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আরবা রাকাতে ছালাতিল ফজরে, সুন্নত রসুল আল্লাহ, তৈয়ম তাহের বিল্লাল, ইসমাইল আল্লাহু আকবার, বলে নিয়ত করতে হবে।


নিয়ত করে বলতে হবে বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, কুলহু আল্লাহ হুয়াহাদ, আল্লাহ হুছছামাদ লামইয়ালিদ অলাম ইউলাদ, অলাম ইয়া কুল্লাহু কুফুয়ান আহাদ।


আল্লাহু আকবার বলে রূকুতে যেয়ে একবার বলতে হবে, আল্লাহ রসুলের চরনে হাজার হাজার ছালাম জানাই। রুকু হতে আল্লাহু আকবার বলে সোজা আলিফের মত দাড়িয়ে সিজদায় যেয়ে একবার বলতে হবে, আল্লাহ রসুলের চরণে কুটি কুটি ছালাম জানাই।


এ ভাবে দুই রাকাতের প্রথম বৈঠকে বলতে হবে। বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। আত্ত্যাহিয়া অতৈবাদ আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়া রাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর।


চার রাকাতের শেষ বৈঠকে বলতে হবে, বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম, আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়ারাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর। আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়ারাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর।


এরপর ডানে বামে ছালাম ফিরাতে হবে না। সিজদার দিকে দৃষ্টি রেখে দুই হাত হাটুর উপড় স্থাপন করে দুই হাতের শেষ অঙ্গলির প্রথম কর হতে শেষ কর পর্যন্ত বিছমিল্লাহ শরীফ ও সুরা ইখলাছ পাঠ করতে হবে। তারপর দুই হাতের বাকী চার অঙ্গলীর কর শুধু বিছমিল্লাহ শরীফ পাফ করতে হবে।

এটাই তজবী।


তারপর মুনাজাত, বিছমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আচ্ছালামু আলাইকুম ইয়ারাসুল আল্লাহ তুমি মাফ কর


প্রত্যেক ওয়াক্তে নামাজ শেষে মুনাজাতে

এক লক্ষ চব্বিশ হাজার পয়গম্বর কে ছালাম জানাতে হবে